আক্রান্ত ব্যক্তি জানান, দীর্ঘদিন থেকে গাজীপুরের পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতাম। গত কয়েকদিন আগে ঢাকা থেকে বাড়ি আসি। বাড়ি আসার পর থেকেই জ্বর ও কাশি হয়। ৩০ এপ্রিল করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য উপজেলা মেডিক্যাল টিম নমুনা সংগ্রহ করে। বৃহস্পতিবার (৭ মে) বিকালে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। রিপোর্ট শুনেই আমরা স্ত্রী আমাকে রেখে চলে যায়।বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কানিস ফারহানা বলেন, ‘ওই যুবক ঢাকা থেকে আসার খবর পেয়ে আমরা ৩০ এপ্রিল নমুনা সংগ্রহ করি। বৃহস্পতিবার রাতে আসা রিপোর্টে তার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তার অবস্থা এখন অনেকটাই ভালো। আমরা তার সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবো।’
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তাহের বলেন, ‘ওই যুবকের রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে চলে গেছেন। সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এবং অফিসার ইনচার্জসহ কয়েকজন ওই যুবকের বাড়িতে যান। তার শরীরে তেমন কোনও উপসর্গ বোঝা যাচ্ছে না। তিনি ভালভাবে কথা বলছেন। তার বাড়িসহ আশপাশের চারটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।’
ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন